লেখক- জগদীশচন্দ্র রায়
(আমার লেখা বই চেতনার জাগরণ থেকে তুলে দিলাম)
‘শব্দ’ (word) একটা
হাতিয়ার।
এই শাব্দিক হাতিয়ার ঘৃণা বা
নীচ্ বোঝানোর জন্য যেমন ব্যবহৃত হতে পারে, তেমনি শৌর্যবীর্য ইত্যাদি বোঝাতে বা
বিভিন্ন ক্ষেত্রে অর্থ বহুল করে তোলার জন্য ব্যবহৃত হয়। আমরা প্রতিনিয়ত দেখতে
পাই-‘দলিত’ শব্দের
ব্যবহার।
আসুন আমরা ‘দলিত’ শব্দের উপর কিছু বিশ্লেষণ মূলক ভাবনা নিয়ে অগ্রসর হই।
প্রথমে দেখে নেই এই
দলিত কে বা কারা ? কেন ? দলিত শব্দ বললে কি হীন্ বা নীচ্ ভাব প্রকাশ করে, না গর্ব বোধ হয় ? এই শব্দটির উদ্ভব কীভাবে হয়েছে ? বাবা সাহেব কি তাঁর লেখনী বা ভাষণে কোথাও এই
শব্দের ব্যবহার করেছেন ? যদি না করে থাকেন তাহলে আমরা বাবা সাহেবের মতানুসারী হয়ে এই শব্দটিকে কেন ব্যবহার করছি ? দলিত বলতে কাদের বোঝানো হয় ? এই শব্দের উৎপত্তি ও
প্রচার কারা করল ? কেন করল ?
ব্রাহ্মণ্যবাদী বর্ণব্যবস্থায় বর্ণ
চারটি।
১. ব্রাহ্মণ, ২. ক্ষত্রি, ৩. বৈশ্য ও ৪. শুদ্র।
এছাড়াও আছে বর্ণবাহ্য (out caste) বা অতিশুদ্র। যাদের এক সময় বলা হ’ত অস্পৃশ্য (Untouchable) এবং
আদিবাসীরা । ব্রাহ্মণ, ক্ষত্রিয়
ও বৈশ্য – এদেরকে
বলা হয় Upper Caste. এরা
সংখ্যায় 15% .
আর শুদ্ররা (OBC- Other Backward Class ) হচ্ছে 52%, অতিশুদ্র
বা বর্ণবাহ্যরা হচ্ছে 15% ও7.5% । এই
বর্ণবাহ্যরা সংবিধান পূর্ব
অস্পৃশ্য (untouchable) । যাদেরকে
বাবা সাহেব সাংবিধানিকভাবে নাম দিয়েছেন Scheduled Caste বা তফশিলি জাতি বা
অনুসূচিত জাতি।
আর আদিবাসীরা যাদের সংখ্যা 7.5% । যাদের
সাংবিধানিকভাবে বলা হয় Scheduled Tribe বা
তফশিলি উপজাতি বা অনুসূচিত উপজাতি। আর এই SC,ST, এবং OBC-দের থেকে যারাConvert হয়েছে
তাদের বলা হয় Converted Minority বা
ধর্মপরিবর্তিত সংখ্যালঘু সম্প্রদায়। যাদের সংখ্যা হচ্ছে 10.5% ।
তাহলে আমরা দেখতে পাচ্ছি SC+ST+OBC+Converted
Minority -এদের
মোট জনসংখ্যা হচ্ছে-(15%+7.5%+52%+10.5%) = 85% । এরাঁ
সংখ্যায় বেশি তাই এদেঁর একত্রিত করে বলা হয় বহুজন ।
আর যারা বাকি 15%
(ব্রাহ্মণ+ক্ষত্রিয়+বৈশ্য)
আমরা স্বাভাবিকভাবে এদের বলতে পারি অল্পজন। এই বহুজন+অল্পজন = সর্বজন। গৌতম
বুদ্ধ
শ্লোগান দিয়েছিলেন- বহুজন হিতায়, বহুজন সুখায়। কেন ? কারণ, অল্পজনদের already হিত
হয়েছে এবং সুখ আছে।
কিন্তু
এই অল্পজনরা বহুজনদের সব হিত ও সুখকে হরণ করে নিয়ে
নিজেদের হিত করে তারা সুখী
আছে। তাই গৌতমবুদ্ধ বহুজনদের কি
করে হিত হবে ও সুখ হবে সেই বার্তা ছড়িয়ে ছিলেন। আমরা হয়ত বুদ্ধের ভাবনা থেকে অনেক উপরে উঠে গেছি। তাই সেই ভাবনাকে পিছনে ফেলে আমরা শ্লোগান
দিতে শুরু করেছি-সর্বজন হিতায়, সর্বজন সুখায়। এই সর্বজনের হিত ও সুখ
ভাবতে গিয়ে আবার বহুজনদের বঞ্চিত করে চলেছি ।
এ পর্যন্ত আমরা বহুজন, অল্পজন
এবং সর্বজনদের সম্পর্কে জানলাম। যারা বহুজনবাদী তাদের সামাজিক ভাবনা এই SC,
ST, OBC এবং Converted
Minority -দের নিয়ে। কিন্তু আমরা প্রতিনিয়ত দেখতে পাই একটা শব্দ,সেটা হচ্ছে-‘দলিত’ । এই
দলিত কাদের বলা হয়? প্রকৃতভাবে বিচার করে দেখলে দেখা যাবে সাংবিধানিকভাবে
যাদেরকে বাবা সাহেব নাম দিয়েছেন Scheduled Caste বা
তফশিলি জাতি বা অনুসূচিত জাতি। তাদেরকে বর্তমানে ‘দলিত’ বলা
হয়।
কেন তাদের দলিত বলা হয় ? তাদের
তো সাংবিধানিক নাম আছে; তবুও তাদের প্রতি এই
দলিত শব্দের প্রয়োগ কেন ? বাবা
সাহেবের কোন লেখা বা ভাষণে আমরা কি কোথাও এই শব্দের উল্লেখ পেয়েছি ? ভারতের
সংবিধান রচিত হওয়ার পূর্বে যাদের অস্পৃশ্য বলে গণ্য করা হত বা পতিত বলে মনে করা হত
তাদের সাংবিধানিক নাম Scheduled Caste. বাবা
সাহেব তাঁর লেখায় তুলে ধরেছিলেন Untouchable বলে। যে কথা আগেই বলেছি।
তিনি তো কখনও দলিত শব্দের উল্লেখ করেননি।
আপনারা প্রশ্ন করতে
পারেন বাবা সাহেব উল্লেখ করননি বলে আমরা করবো না কেন? আর
করলে আমাদের কোন ক্ষতি হচ্ছে কি? তাই না?
তাহলে আমরা দেখে নেই এই
শব্দের উৎপত্তির ইতিহাস এবং এই শব্দে আমাদের কি ক্ষতি হতে পারে বা হচ্ছে কি না।
বর্ণবাদীদের কৌশল হচ্ছে- তারা কখনও সম্মুখ সমরে আসবে
না।
তাদের হাতে রিমোট থাকবে। তারা আমাদের আপন ভাই/জাতি/ গোষ্ঠিকে একে অপরের বিরুদ্ধে
লাড়াই-এ সামিল করবে। আর
এই লড়াই-এ
যে পক্ষেরই জয় হোকনা কেন সে জয় তার নয়। সে জয় হবে বর্ণবাদীদের।
তেমনিভাবে বর্ণবাদীরা কৌশল করে বাবা সাহেবের
বিরুদ্ধে শক্ত প্রতিপক্ষ তৈরি করার জন্য মাধ্যমিক লেভেল থেকে মেধাবী জগ্জীবন রামকে
সমস্ত রকম সাহায্য সহযোগীতা দিয়ে লালন পালন করে শিক্ষিত করে
গড়ে তোলে।
আর ধীরে ধীরে জগ্জীবন রামকে
বাবা সাহেবের প্রতিপক্ষ হিসাবে খাড়া করে। কংগ্রেস এই জগজীবন রামের মাধ্যমে দলিত বা
দলিত নেতা
শব্দের বিস্তার ঘটাতে শুরু করে। জগ্জীবন রাম যে সংগঠন বানিয়ে ছিলেন ১৯৩৫ সালে তার নাম ‘দলিত বর্গ সঙ্ঘ’।* আর বাবা সাহেব তাঁর সংগঠনের নাম দিয়েছিলেন Scheduled Caste Federation. আর বাবা সাহেব মহাপরিনির্বাণের পূর্বে যে RPI-Republican
Party of India-নির্মাণের
পরিকল্পনা করে ছিলেন; পরবর্তিতে কংগ্রেস সেই RPI এর
মাধ্যমে এই ‘দলিত’ শব্দের যথেচ্ছ ব্যবহার
শুরু করে।
ধীরে ধীরে এই শব্দ মহিরুহে
পরিণত হয়েছে। যার ফলে আমরা সংগঠনের নাম রাখছি- দলিত সঙ্ঘ, মহাদলিত সংঘ আবার দলিত পত্রিকা ইত্যাদি ইত্যাদি। আমাদের মজ্জায় ও এই
শব্দটি এমনভাবে জড়িয়ে গেছে বা মিডিয়ার মাধ্যমে জড়িয়ে দেওয়া হয়েছে যে, গান্ধির নাম নিতে গেলে যেমন ‘মহাত্মা’ শব্দ
আসে, মনে
হয় ওটাই তাঁর নাম।
যেমন ভারত বা India না
বলে ‘হিন্দুস্থান’ বলা হয়, তেমনিভাবে ‘দলিত’ শব্দের
বিস্তার ঘটছে।
আর আমরা নিজেদের ‘দলিত’ মনে
করে দলাদলিতে প্রতিনিয়ত লিপ্ত রয়েছি আপন অস্তিত্ত্বকে ভুলে গিয়ে। আমরা পত্রপত্রিকায় ভাষণে দলিত, বহুজন, মূলনিবাসী
শব্দের ব্যবহার করি। কিন্তু
অতি দুঃখের সঙ্গে বলতে বাধ্য হচ্ছি যে, এই
শব্দ গুলোর বাস্তব অর্থ কয়জনে কতটা জানি বা বুঝি, সেটা
খুঁজতে গেলে গা উজাড় হবার সম্ভাবনা হবে ।
আমাদের উদ্দেশ্য তো এই SC, ST, OBC এবং Converted Minority-দের নিয়ে সামাজিক, রাজনৈতি সংগঠন করা। আপনারা ভাবুন তো কোন OBC নিজেকে কি দলিত বলে মনে
করেন? আবার কোন ST -সে তো নিজেকে আদিবাসীই মনে করেন। এই দলিত বলতে শুধুমাত্র Scheduled Caste দেরই বোঝানো হয়। তো আপনি বহুজনবাদী ভাবনা বা
মূলনিবাসী ভাবনায় ভাবিত হয়ে দলিত শব্দ কি করে প্রয়োগ করেন? তাহলে তো প্রথাগত ভাবে SC- দেরই বোঝান হচ্ছে আপনার লেখায় বা ভাষণে। বহুজন বা মূলনিবাসী চেতনার প্রকাশ ঘটছে কি? কিন্তু আপনি চাইছেন SC. ST. OBC-দের নিয়ে সাংগঠনিকভাবে
অগ্রসর হতে ।
এই যে,
বিভেদ অর্থাৎ ‘দলিত’ বলে শুধু SC-দের প্রচার প্রসার করা, এর
সৃষ্টিকর্তা ঐ বর্ণবাদীরা। আর আমরা এই ‘দলিত’ বলে প্রতি নিয়ত প্রচার
চালানোর জন্য অন্যের থেকে পৃথক হয়ে যাচ্ছি। যে কৌশলটা করেছে বর্ণবাদীরা, আর এর ফায়দাটা তারাই ভোগ করছে। যার জন্য আমরা শত চেষ্টা করেও একত্রিত হতে পারছি না। আমাদের মধ্যে‘দলিত’ ভাবনার জন্য আমরা
সত্যিকারের বহুজন বা মূলনিবাসী ভাবনায় ভাবিত নই। আসলে এই শব্দগুলোর প্রকৃত মানেই আমরা জানিনা।
‘দলিত’ অর্থাৎ দলন করা। অর্থাৎ মাঠের ঘাষকে যেমন পা দিয়ে মাড়ানো হয় তাকে দলন করাও বলা
হয় । কিন্তু আমরা নিজেদের ‘দলিত’ মনে করি কেন ? না বৈদিকবাদীরা আমাদের সব সময় দলন করে
চলেছে তাই।
ভাল
কথা।
কেউ
আমাদের দলন করছে আর আমরা মাথা পেতে সেটা স্বীকার করছি। আমরা তোমাদের দ্বারা দলিত তাই তো আমরা দলিত।
খুব গর্বের কথা। কি
বলেন ? কেউ আমাকে গালি দিল, মারল আর আমি বিনা
প্রতিবাদে সেই গালি, আঘাত মেনে নিলাম। কারণ, আমার তো প্রতিবাদের
ভাষা নেই।
আমি
তো
দলিত।
বাঃ রে সেলুকাশ কি বিচিত্র
এই ভাবনা !
একটা স্প্রিংকে আপনি
চাপ দিলে বা দাবালে সেই প্রেসার অনুসারে সে নিচে নেমে যাবে। কিন্তু চাপটা কমিয়ে
দিলে সে আবার উপরে উঠতে চাইবে চাপের তারতম্য অনুসারে। কিন্তু তার নাম স্প্রিং না দিয়ে ‘দলিত’ নাম দিলেও তো হত। কিন্তু স্প্রিং-এর ধর্ম চাপ খেয়েও সর্বক্ষণ উপরে ওঠার চেষ্টা করা। আমাদের ধর্ম হচ্ছে দলিত
হয়ে পিষে যাওয়া। তাই
নয় কি ? যদি
তাই না হয় তবে কেন আমরা এই হীন্ সূচক শব্দের ব্যবহার করবো?
আমাদের উদ্দেশ্য যদি সমাজকে জোড়ার হয়, তবে আমরা কেন বহুজন বা মূলনিবাসী ধরনের শব্দের প্রয়োগ করবো না। মূলনিবাসী শব্দে অনেকের আবার Allergy আছে। তবে বহুজন শব্দে নিশ্চয় অসুবিধা নেই? সংগঠনের নাম বহুজন দিয়ে লিখব আর ‘দলিত’ ‘দলিত’ বলে
গলা ফাটাবো সেটা কি ভাবনা এবং কর্মের মধ্যে বিশাল অন্তর সৃষ্টি করছে না?
কিন্তু আমরা নিশ্চয় SC,ST
OBC ও Converted
Minority-দের
মিলন চাই বহুজনবাদী ভাবনায়। আর দলিত বলতে যেখানে শুধু (Scheduled Caste) SC -দেরই
বোঝানো হয় তো আমরা সাংবিধানিক শব্দ Scheduled Casteবা তফশিলি জাতি বা
অনুসূচিত জাতি শব্দগুলোকে কেন ব্যবহার করবো না? ব্যবহার
হয়না তা নয়, তবে
সেটা একবার/দুবার হলে দলিত শব্দ
হয় তার দশ গুণ বেশি।
আমার এই ভাবনার সঙ্গে আনেকেই
সহমত পোষোণ না করতে পারেন। সেটা স্বাভাবিক । কিন্তু এটা নিয়ে ভাববেন অবশ্যই।
এই বিষয় সম্পর্কে দেখে নিই
বাবাসাহেবের ‘Writing and speechese Vol. 2-এর পৃষ্ঠা ৪৯৯-৫০০ এর ‘নামকরণ-এ তিনি
উল্লেখ করেছেন- “যে জাতিগুলোকে এখন ডিপ্রেস্ড ক্লাস’ বলা হয়, এ বিষয়ে আমার আপত্তি
আছে। এই শব্দ এই ধারনা তৈরি করে যে, ‘ডিপ্রেস্ড ক্লাস’ এক নিম্ন আর অসহায় সম্প্রদায়,
কিন্তু বাস্তবে প্রত্যেক প্রান্তে অনেক সুসম্পন্ন আর সুশিক্ষিত লোক আছে। এই ধরনের সম্পরেদায়
নিজেদের প্রয়োজনীয়তার প্রতি চেতনার জাগরণ ঘটাচ্ছে। তাদের বিচারে ভারতীয় সমাজে
সম্মানজনক স্থান গ্রহণ করার জন্য খুব চেষ্টা শুরু হয়েছে। এই সব কারণে ‘ডিপ্রেস্ড
ক্লাস’ শব্দ অনুপযুক্ত আর উচিতও নয়।
“অচ্ছুৎ বর্গের প্রতিনিধি হিসাবে
কোনো সংকোচ না করে বলতে পারি, যতক্ষণ এই দবর্গের জন্য আরো উচ্চমানের নাম না পাওয়া
যায় ততক্ষণ ‘অস্পৃশ্য বর্গে’র জন্য অধিক প্রচারিত শব্দ ‘বর্ণবাহ্য জাতি’ বা ‘বঞ্ছিত
জাতি’ এই নামে ডাকা হোক। তবে ‘অচ্ছুৎ বর্গ’ নামে নয়।”
-There is considerable objection
on the part of the communities which are now called “depressed classes” to the
use of that term in describing them.
- it gives the impression that
the depressed classes are a low and helpless community when as a matter of fact
in every Province numbers of them are both well-to-do and well-educated, and
athe whole community is acquiring consciousness of its needs, is charged with
ambition for securing a respectable status in Indian society term stupendous
efforts to achieve it. On all these grounds the term ‘depressed classes’ is
inappropriate and unsuitable.
----as a
representative of the depressed classes I have not hesitation in saying that
until better nomenclature is found the untouchable classed should hereafter be
described by the more depressive term ‘Exterior Castes’ (বর্ণ বাহ্য জাতি) or
Excluded Castes’ (বঞ্চিত জাতি) and not as depressed classes.
এখানে আমরা দেখতে পাই, বাবাসাহেব
এক সময় যখন ‘অচ্ছুতৎ বর্গ (depressed classes)’ নাম দিয়েছিলেন, তার
পরিবর্তন চাইছেন, তিনি বলছেন যতক্ষন (until better nomenclature) এই বর্গের
জন্য সুন্দর নামকরণ না হচ্ছে ততক্ষণ ‘Exterior Castes’ (বর্ণ বাহ্য জাতি) or
Excluded Castes’ (বঞ্চিত জাতি) নামে ডাকা হোক। তবে আর অচ্ছুৎ বর্গ নামে নয়
(not as depressed classes)। এখানে একবারের জন্যও কিন্তু তিনি প্রতি শব্দ হিসাবে
‘দলিত’ শব্দের উল্লেখ করেননি। বাবাসাহেব পরবর্তিতে সাংবিধানিক নাম দিয়েছেন, তপশিলি
জাতি (Scheduled Caste)।
(তথ্যসূত্র- * জগজীবন রাম উকিপিডিয়া।
*১) দৃষ্টিকোণ ও জনআন্দোলন–অনুবাদক- জার্নালিস্ট ভীমরাজ।
________________
Valo laglo..bisoy ta janlam
ReplyDeleteধন্যবাদ
Deleteআপনার কথা,চিন্তা গুলি আমি মনে করি ১০০%সত্ত্য,নিজেদেরকে দলিত ভেবে অন্যের কথায় চিতকার করে লাভ নেই,করমের মাধ্যমে প্রতরোধ করতে হবে,যেহেতু সনখায় বেশী, ধন্যবাদ দাদা।আপনি লিখে যান তাদের জন্য।
ReplyDeleteজেলা প্রশাসক কি দলিত সনদপত্র দিতে পারেন?? আমাকে দিচ্ছেনা খুব সমস্যায় পড়েছি
Deleteজেলা প্রশাসক কি দলিত সনদপত্র দিতে পারেন?? আমাকে দিচ্ছেনা খুব সমস্যায় পড়েছি
ReplyDeleteজেলা প্রশাসক তফশিলি জাতি, তফশিলি উপজাতি ও অন্যান্য পিছিয়ে পড়া বর্গ (OBC)দের certificate দিতে পারেন।
Deleteখুব ভাল লাগল, ধন্যবাদ
ReplyDeleteThis comment has been removed by a blog administrator.
ReplyDeleteভুলটা ধরিয়ে দেওয়ার জন্য ধন্যবাদ
Delete